আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলেই বাংলাদেশ জিতে। ওয়েল সেইড বাই মি। যাইহোক, খেলা ছেড়ে অন্য প্রসঙ্গে আসি।
আমাদের কারখানায় টার্ন এরাউন্ড শুরু হয়েছে। ওভারহোলিংও বলে থাকি আমরা। ফ্যাক্টরি বন্ধ করে সবধরনের যন্ত্রপাতির রক্ষনাবেক্ষনের কাজ আর কি। ফ্যাক্টরির কর্মী ৬০০ হলেও টার্ন এরাউন্ড উপলক্ষে দেশীয় কন্ট্রাকটর, চায়নিজ, বিসিআইসি সহ বিভিন্ন দেশ থেকে Vendor রা আসেন। তখন ম্যান পাওয়ার প্রায় দ্বিগুন হয়ে যায়।
সমস্যা আসলে চায়নিজদের নিয়ে। তারা ইংরেজী জানে না। জানে শুধু চায়নিজ। এখন তাদের সাথে বাংলাদেশীদের কথা-বার্তা কিভাবে চলবে?
চাইনিজদের সাথে আমাদের সাধারন কথা বার্তা চলে বাংলা-ইংলিশ-চাইনিজ মিশ্রিত এক অদ্ভুত ভাষায়! আর যখন বিশেষ কোন কথা তাদেরকে বোঝাতে হয় তখন তারা মোবাইল দিয়ে আমাদের কথা তাদের ভাষায় ট্রান্সলেট করে ফেলে। হাজার হলেও চাইনিজ প্রযুক্তি বলে কথা!
তবে গালি যে ভাষাতেই দেয়া হোক না কেন চাইনিজরা ঠিকই বুঝে ফেলে যে তাকে গালি দেয়া হচ্ছে।
তাদের সাথে আমাদের কথা-বার্তার কিছু নমুনা তরজমা সহ তুলে ধরা হল।
১. বন্ধুউউউউউ = বন্ধু
২. খাওয়া খাওয়া = এখন লাঞ্চের / টিফিনের সময়
৩. পবলেম = কাজ করতে ঝামেলা হচ্ছে বা কোন কিছু ঠিক নেই। উল্টা-পাল্টা কিছু হলেই পবলেম।
৪. নো কতা কতা = এত কথা বলো না।
৫. ফিনিশা = শেষ।
৬. লাছা লাছা = স্টুল
৭. গুডে / নট গুডে = ভাল / ভাল না।
৮. ওয়াটা = পানি।
৯. আ তুম তুম = [মানেটা মনে করতে পারছি না।]
আরো অনেক বিচিত্র বাক্যাংশ আমরা ব্যবহার করি। সব এখন মনেও নেই।
আরো হয়ত শিখতাম। কিন্তু কোন চায়নিজের সাথে সরাসরি আমার কোন কাজ নেই। দেশীয় শ্রমিক নিয়ে কাজ করি। চিটাগাঙ্গের লোক। তাদের ভাষাও চাইনিজ ভাষার চেয়ে কোন অংশে কম না। দেখি তাদের ভাষা নিয়ে আরেকদিন লিখব! ইন শা আল্লাহ!
আমাদের কারখানায় টার্ন এরাউন্ড শুরু হয়েছে। ওভারহোলিংও বলে থাকি আমরা। ফ্যাক্টরি বন্ধ করে সবধরনের যন্ত্রপাতির রক্ষনাবেক্ষনের কাজ আর কি। ফ্যাক্টরির কর্মী ৬০০ হলেও টার্ন এরাউন্ড উপলক্ষে দেশীয় কন্ট্রাকটর, চায়নিজ, বিসিআইসি সহ বিভিন্ন দেশ থেকে Vendor রা আসেন। তখন ম্যান পাওয়ার প্রায় দ্বিগুন হয়ে যায়।
সমস্যা আসলে চায়নিজদের নিয়ে। তারা ইংরেজী জানে না। জানে শুধু চায়নিজ। এখন তাদের সাথে বাংলাদেশীদের কথা-বার্তা কিভাবে চলবে?
চাইনিজদের সাথে আমাদের সাধারন কথা বার্তা চলে বাংলা-ইংলিশ-চাইনিজ মিশ্রিত এক অদ্ভুত ভাষায়! আর যখন বিশেষ কোন কথা তাদেরকে বোঝাতে হয় তখন তারা মোবাইল দিয়ে আমাদের কথা তাদের ভাষায় ট্রান্সলেট করে ফেলে। হাজার হলেও চাইনিজ প্রযুক্তি বলে কথা!
তবে গালি যে ভাষাতেই দেয়া হোক না কেন চাইনিজরা ঠিকই বুঝে ফেলে যে তাকে গালি দেয়া হচ্ছে।
তাদের সাথে আমাদের কথা-বার্তার কিছু নমুনা তরজমা সহ তুলে ধরা হল।
১. বন্ধুউউউউউ = বন্ধু
২. খাওয়া খাওয়া = এখন লাঞ্চের / টিফিনের সময়
৩. পবলেম = কাজ করতে ঝামেলা হচ্ছে বা কোন কিছু ঠিক নেই। উল্টা-পাল্টা কিছু হলেই পবলেম।
৪. নো কতা কতা = এত কথা বলো না।
৫. ফিনিশা = শেষ।
৬. লাছা লাছা = স্টুল
৭. গুডে / নট গুডে = ভাল / ভাল না।
৮. ওয়াটা = পানি।
৯. আ তুম তুম = [মানেটা মনে করতে পারছি না।]
আরো অনেক বিচিত্র বাক্যাংশ আমরা ব্যবহার করি। সব এখন মনেও নেই।
আরো হয়ত শিখতাম। কিন্তু কোন চায়নিজের সাথে সরাসরি আমার কোন কাজ নেই। দেশীয় শ্রমিক নিয়ে কাজ করি। চিটাগাঙ্গের লোক। তাদের ভাষাও চাইনিজ ভাষার চেয়ে কোন অংশে কম না। দেখি তাদের ভাষা নিয়ে আরেকদিন লিখব! ইন শা আল্লাহ!
No comments:
Post a Comment