Featured Post

I SAID NO TO QUANTUM METHOD

পূর্বে পোস্ট আকারে প্রকাশিত। কারও সাথে ঝগড়া করার জন্য এটা দেইনি। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম। কেউ মানতে না পারলে আমার কিছু করার নেই।  আ...

Sunday, April 14, 2019

I SAID NO TO QUANTUM METHOD

পূর্বে পোস্ট আকারে প্রকাশিত। কারও সাথে ঝগড়া করার জন্য এটা দেইনি। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম। কেউ মানতে না পারলে আমার কিছু করার নেই। 

আগেই বলে নেই এই পোস্টের কোন রেফারেন্স হবে না। কাজেই রেফারেন্স পাগলারা পিছু নিবেন না।

আমি একজন কোয়ান্টাম গ্রাজুয়েট। বেশ কয়েকবছর আগে কোয়ান্টাম মেথডের কোর্স করেছিলাম ঢাকায়। এরপর সাইকি হিলিংয়ের কোর্স করে হিলিংও করেছি কিছুদিন। কাজেই কোয়ান্টামের কিছু জ্ঞান আমার হয়েছে। সেখান থেকেই লিখছি।

প্রথম কথা হল, কোয়ান্টাম মেথডে যেসব শিখানো হয় কুরআন-সুন্নাহতে এগুলো কিছুই নেই। কারও যদি জানা থাকে আছে তাহলে প্রমাণ দিবেন প্লীজ। সালাফে-সালাহীনদের মধ্যে কেউই এগুলো করেন নি।

দ্বিতীয়ত, এটাকে চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে গ্রহন করার সুযোগ নেই। কারণ রোগ-মুক্তির চেয়ে ঈমান বড়। ঈমানহারা হয়ে কোণ মুসলিম রোগমুক্তি চাইতে পারে না।

এখন প্রশ্ন হতে পারে, কোয়ান্টাম কিভাবে ঈমান হারা করতে পারে? সবচেয়ে বড় কথা হল, কোয়ান্টাম সকল ধর্মকে "সমান" হিসেবে দেখতে শিখায়। অথচ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু কখনই গ্রহন করা হবে না।

হারানো জিনিস (বরং তার চেয়ে ভাল জিনিস) ফিরে পাবার দোয়া

Umm Salama, the wife of the Apostle of Allah (Peace be upon him), reported Allah's Messenger (Peace be upon him) as saying: If any servant (of Allah) who suffers a calamity says:"

إِنَّا لِلَّهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ اللَّهُمَّ أْجُرْنِي فِي مُصِيبَتِي وَأَخْلِفْ لِي خَيْرًا مِنْهَا إِلاَّ أَجَرَهُ اللَّهُ فِي مُصِيبَتِهِ وَأَخْلَفَ لَهُ خَيْرًا مِنْهَا
 ‏
We belong to Allah and to Him shall we return;
O Allah, reward me for my affliction and give me something better than it in exchange for it," ' Allah will give him reward for affliction, and would give him something better than it in exchange. She (Umm Salama) said: When Abu Salama died. I uttered (these very words) as I was commanded (to do) by the Messenger of Allah (Peace be upon him). So Allah gave me better in exchange than him. i. e. (I was taken as the wife of) the Messenger of Allah (Peace be upon him).
source: https://muflihun.com/muslim/4/2000

হিরো টু জিরো টু হিরো

একটা গল্প বলি কেমন? গল্পটা হয়ত সত্যি নয়, হয়ত গল্পটা কাল্পনিক। তবুও এটা আমার ভাললাগার একটা গল্প।

গল্পটা একজন শিক্ষককে নিয়ে। নিবেদিত প্রাণ এক শিক্ষকের যিনি সত্যিকার অর্থেই শিক্ষকতাকে মহান পেশা হিসেবে নিয়েছেন। তিনি বেসরকারী একটি ফান্ডের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করছেন সুনাম ও নিষ্ঠার সাথে।

তাই বলে তার শত্রুরা কিন্তু থেকে নেই। শিক্ষকদের মধ্যেই একটা গ্রুপ আছে যারা কোচিং বানিজ্যে লিপ্ত । তারা এই প্রতিষ্ঠানকেও কুলষিত করতে চায়। সব শিক্ষার্থীকে তাকে পিতার মত সম্মান করলেও কোটার পক্ষে অবস্থানের কারনে তাকে নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। ক্যাম্পাসে পক্ষ বিপক্ষ দল মুখোমখি অবস্থান নেয়। হাতাহাতির ঘটনা পর্যন্ত ঘটে।

First Aid Series (Part 1)

** সাপে কামড় দিলে কি করব?

সাপে কামড় দিলে প্রথম করনীয় হল বিষাক্ত সাপ কামড়েছে নাকি অবিষাক্ত সাপ কামড়েছে তা নির্ধারন করা। যদি কামড়ের স্থানে দুই দাতের চিহ্ন পাওয়া যায় তাহলে বিষাক্ত সাপে কামড়েছে। আর যদি আচরের মত চিহ্ন হয় তাহলে অবিষাক্ত সাপে কামড়েছে।


বিষাক্ত সাপে কামড়ালে কামড়ের স্থানের উপরে ও নিচে হালকা করে বেধে দিতে হবে। টাইট করে বাধলে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যেয়ে পচন ধরতে পারে। এরপর দ্রুত সরকারী হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। কারন সরকারী হাসপাতালে ছাড়া বিষক্রিয়ার আক্রান্ত রোগীকে ভর্তি করবে না।

লক্ষ্য রাখতে হবে রোগী যেন ঘুমিয়ে না পড়ে।

লক্ষ রাখতে হবে সাপে কাটা রোগীকে ফেলে যেন কোথাও না যাই।

বিষের উপর নির্ভর করে বিষাক্ত সাপকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

মূল সমস্যা

নামায পড়া কি?
>ইবাদত
রোযা রাখা?
>আল্লাহর হুকুম
বিয়ে করা?
>ইয়ে মানে...
পাত্র-পাত্রী দেখা?
> না মানে......
সমস্যাটা কোথায় ধরতে পেরেছেন?

ইংরেজদের হাতে মুসলমানমাদের পতনের পর যেসব মুসলিমরা ইংরেজদের অধীনতা মানতে চাই নি তারা ছোট খাট প্রতিরোধ চালিয়ে যেতে থাকে। ইংরেজরা মুসলিমদের মূল শক্তি মাদ্রাসাগুলোকে পঙ্গু করার জন্য মাদ্রাসার উপার্জনের রাস্তা বন্ধ করে দেয়। ধীরে ধীরে মুসলিমগণ লোকালয় থেকে দূর থেকে দূরবর্তী স্থানে পিছিয়ে যেতে থাকেন। অনেকে সেখানে থেকে সংঘবদ্ধ হয়ে ইংরেজদের ক্ষতিসাধন করতে থাকেন। চতুর ইংরেজরা বুঝতে পারে এভাবে যুদ্ধ করে মুসলিমদের দমিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। বরং মুসলিমদের ঈমানী শক্তির মধ্যে ঘাপলা লাগিয়ে দিতে হবে। ইসলামকে কেবল লেবাসী/আচার-অনুষ্ঠানের ইসলাম বানাতে হবে। সে লক্ষ্যে ইংরেজরা এদেশের মানুষের মধ্যে কুফরী বিষ ঢুকাতে নতুন শিক্ষাব্যবস্থা চালু করে। উইলিয়াম হান্টারের বইয়ে এই বিষয়ে বিস্তারিত পাওয়া যাবে।